Skip to main content

Posts

হাদিসের, ফিকাহ, মাছলা মাছায়েলের উৎপত্তির সংক্ষিপ্ত ইতিহাসঃ-

  মুসলিম শরিফ ( ইসঃ ফাউঃ) হাদিস নং- ৭২৩৮। হাদ্দাব ইবনু খালিদ আযদী (রহঃ) ... আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমার বাণী তোমরা লিপিবদ্ধ করোনা। কুরআন ব্যাতিত কেউ যদি আমার বানী লিপিবদ্ধ করে থাকে তবে যেন তা মুছে ফেলে। আমার হাদিস বর্ণনা কর, এতে কোন অসুবিধা নেই। যে ব্যাক্তি আমার উপর মিথ্যারোপ করবে- হাম্মাম (রহঃ) বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছেন, ইচ্ছাকৃতভাবে; তবে সে যেন জাহান্নামে তাঁর ঠিকানা বানিয়ে নেয়। باب التَّثَبُّتِ فِي الْحَدِيثِ وَحُكْمِ كِتَابَةِ الْعِلْمِ حَدَّثَنَا هَدَّابُ بْنُ خَالِدٍ الأَزْدِيُّ، حَدَّثَنَا هَمَّامٌ، عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ، عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ، عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ تَكْتُبُوا عَنِّي وَمَنْ كَتَبَ عَنِّي غَيْرَ الْقُرْآنِ فَلْيَمْحُهُ وَحَدِّثُوا عَنِّي وَلاَ حَرَجَ وَمَنْ كَذَبَ عَلَىَّ - قَالَ هَمَّامٌ أَحْسِبُهُ قَالَ - مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ ‏"‏ ‏.‏ হাদিসের ইতিহাসঃ-( হাদিসের, ফিকাহ, মাছলা মাছায়েলের

প্রসঙ্গ ঃ ফেসবুকে কোরআন এর ভূল ব্যক্ষ্যা

ফেসবুকে কোরআন এর ভূল ব্যক্ষ্যা ফেসবুকে ইদানিং কালে ইসলাম প্রচারেরধুম পড়ে গেছে । সেখানে নামে বেনামে বেশ কিছু নতুন শায়খ বা তফসির কারকের হঠাৎ করে উৎপাত বেড়ে গিয়াছে! তারা ইদানিংকালে নিত্য নতুন ভাবে কোরআনকে ব্যাক্ষা করছে ! যা নিঃসন্দহে বিভ্রান্তি কর ! এরা মুসলিম নাম ধারীহলেও নব্য নান্তিক এতে কোন সেন্দেহ নাই ! শুধুমাত্র লাইক কমেন্ট পাওয়ার জন্য এরা এ সব কাজ কর্ম করছে ! এরা জানে যে যদি ইসলামের নামে, বা হাদিস কোরআনের কোন ভূল বা ভূল ব্যক্ষা বা ভূল অনুবাদ দেয়া হয় তবে মুসুলিম উম্মা তাতে অবশ্যই কমান্ড করবে ! এবং তারা তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারবে ! এবং বান্তবে ঘটছেও তাই ! নামে বেনামে এদের অনেক আইডি রয়েছে ! তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি যেটা আপনার চোখে পড়বে সেটা ইমরান হোসেন ( Imran Hossain) যার লিংক টি https://www.facebook.com/alfurkan1146348 আমি যতো দুর জানি, কারো ভাষা/ কথা সঠিক ভাবে বুজতে হলে, তার সাথে অবশ্যই শখ্যতা থাকতে হবে । নতুবা তার সংক্ষিপ্ত কথা গুলো গভির ভাবে বোঝা সম্ভব নয় ! যেমন একজন প্রেমিক বা প্রেমিকা চোখে চোখ রেখে এক

Whey The Government Sector Are So Poor !

Add caption Whey The Government Sector Are So Poor ! ভাল ছাত্ররা কেন পুুলিশ বা আর্মীতে চাকুরী পায়না !! কথা সত্য ! স্কুলের প্রথম ব্রেঞ্চের ছাত্ররা খুব কমই সরকারী চাকুরী পায় !! কেননা মেধার জোর থাকলেও তাদের শুপারিশের জোর থাকেনা ! তাইতো সরকারী সেক্টরে তাদের চাকুরীও হয়না ! হলেও হয় কোন প্রায়ভেট ফোর্মে অথবা প্রবসে ! আর পুলিশের চাকুরী হয় সব সময় পেছনের ব্রেঞ্চের ছাত্রের ! কারন ওদের মেধা না থাকলেও খুটির জোর আছে !! তাছাড়া ও যখন পুলিশের চাকুরী হয় তখন ভাল ছাত্র, মেধাবীরা পড়া লেখায় ব্যস্ত থাকে, নিজেকে বিকশিত করে, আগামীতে বড় কোন অফিসার হবার !! কিন্তু ! তাদের পড়ালেখা যখন শেষ, তখন পুলিশের কোটাও শেষ ! আর্মি এর কোটা শেষ ! সরকারী চাকরীর কোটাতো রিজাভ আছে, কোন নেতা, বড় বাবু, তথা , এলিট বা ধনীক মহাশয়ের অযোগ্য পুত্র বা নাতি বা ভাতিজা অথবা ভাগ্নী ইত্যাদির জন্য ! তাইতো মেধাবী মধ্যবিত্ত ছেলেটির আর সরকারী দপ্তরে আসা হয়না ! যেতে হয় প্রায়ভেট ফোর্মে ! ফলা ফল প্রায়ভেট সেক্টর লাভ করলেও সরকারী সেক্টর সবসময় লোকসান গুনতেই থাকে !! কেননা মেধা তো মেধাই তাইনা !! প্রত্যেকটা সেক্টরের ‍দিকে তাকান, সম অবস্তা দেখবেন !

বিষয় : নোয়াখালীর সুবর্ণচর ট্রাজেডি

নোয়াখালীর সুবর্ণচর ট্রাজেডি   এই সেই ধর্ষক  "ধর্ষকের পরিচয় ধর্ষকই"   ধর্ষকের কোন দল নাই..  সে কারো আত্মীয় নয়  কারো ভাই বা সন্তন নয় তার একটাই পরিচয় ; সে ধর্ষক !! তাই আমি চাই; ধর্ষনকারীর কঠিন  শাস্তি হোক. . আমি সামগ্রিক ভাবে নোয়াখালীর সুবর্ণচরে দুই সন্তানের জননীকে গণধর্ষণের ঘটনায় জড়িতদের সর্বোচ্চ্য ও কঠিন শাস্তি দাবী করছি। অন্যদিকে দুঃখজনক ভাবে এই ঘটনাকে নির্বাচন পরবর্তী সহিংস্রতায় রুপ প্রদানে ব্যস্ত মাহফুজ আনাম, ডেইলিস্টার, প্রথম আলো, যুগান্তর সহ একটা পক্ষ!গৃহবধূর গণধর্ষণের শিকার হওয়ার ঘটনা সত্য তবে এটার সাথে আ'লীগের ভোট দেওয়া না দেওয়ার বিষয় জড়িত নয়। গৃহবধূর স্বামী জানান, রোববার দুপুরের দিকে তার স্ত্রী স্থানীয় ভোটকেন্দ্র চর জুবলীর ১৪নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভোট দিতে যান। তিনি ভোট দিয়ে ফেরার পথে স্থানীয় রুহুল আমিন নামে এক ব্যক্তি তাকে অনুসরণ করে এবং উত্ত্যক্ত করে। তার স্ত্রী এর প্রতিবাদ জানিয়ে দ্রুত বাড়ি ফিরে আসেন। এ অবস্থায় রুহুল আমিন ও তার লোকজন স্ত্রীর ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। রোববার গভীর রাতে রুহুল আমিনের নেতৃত্বে ৮-১০ জনের একদল সন্ত্রাসী দরজা ভেঙ

বুদ্ধিজীবিরা বোকার মতো নিজের দোষ মরেছে বিএনপি

বের হওয়ার অপেক্ষায় যাঁরা

বের হওয়ার অপেক্ষায় যাঁরা বিএনপি-জামাত জোট ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দেশ পরিচালনা করে। সেসময় এই জোটের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন দুর্নীতি, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ লালন, প্রতিপক্ষকে ঘায়েলের জন্য সন্ত্রাসের প্রয়োগ ইত্যাদি নানা অভিযোগ উঠেছিল। বিএনপি-জামাতের ওই অপশাসনের কারণেই ২০০৭ সালে সেনা-সমর্থিত অনির্বাচিত একটি সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। দুই বছর ওই অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় থাকার পর একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ড. ফখরুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিএনপির অনেক দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নিয়েছিল। অনেককে গ্রেপ্তারও করেছিল। গ্রেপ্তারকৃতদের অনেকেই সাজা ভোগ করেছেন। এদের মধ্যে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দাপটের সঙ্গে থাকা বেশ কিছু ব্যক্তিত্ব এখনো জেলে আছেন। এই ব্যক্তিরা শুধু বিএনপিকেই বিপদগ্রস্ত করেনি বরং বাংলাদেশকেও জঙ্গিবাদের রাজত্বে পরিণত করতে চেয়েছিল। বর্তমানে জেলে বন্দি এমন অনেকেই বিএনপি-জামাত নেতা ক্ষমতায় আসার প্রতীক্ষায় আছেন। কারণ বিএনপি ক্ষমতায় এলেই তাঁদের মুক্তি মিলবে। এই তালিকার শীর্ষে যাঁরা আছেন তারা হলেন: ১. বেগম খালেদা জিয়া: স্বৈরাচারের পতনের পর নব্বই

বাংলাদেশের রাজনীাতি নাকি রাজনীতির বাংলাদেশ 02